M.A Al-Noman

Dhaka, bangladesh

Get Update on our recent Tips & Posts

Showing posts with label Troubleshooting. Show all posts
Showing posts with label Troubleshooting. Show all posts

Friday, August 7, 2015

নতুনদের জন্য সহজ করে – কিভাবে পিসির ট্রাবলশুটিং করবেন

 
কম্পিউটার কিনেছেন এবং ব্যবহার করছেন বেশ ভালভাবে। কম্পিউটারের খুঁটিনাটি অনেক কিছু বুঝতে পারছেন না। তবে সাধারণ টুকিটাকি কাজ করতে পারছেন। পরিচিত দু’একজনের নিকট হতে সহায়তা নিচ্ছেন। প্রথমদিকে তেমন কোনো সমস্যা বুঝতে পারলেন না। হঠাৎ দেখলেন আপনার কম্পিউটার আগের মতো পারফরমেন্স দিচ্ছে না। বিভিন্ন ধরনের সমস্যা প্রায়ই লেগে আছে। যেমন কম্পিউটারের গতি অনেক কমে গেছে, উইন্ডোজ আপডেট বা হালনাগাদ করতে গেলে সমস্যা হয়, সহজে ভাইরাস আক্রান্ত হচ্ছে ইত্যাদি। পরিচিত দু’একজনের নিকট এ বিষয়ে জানতে চাইলে তারা বলে, এন্টি ভাইরাস প্রোগ্রাম ইনস্টল করতে হবে, তারপর উইন্ডোজের টেম্পরারি ফাইল মুছে ফেলে দিতে হবে, ডেস্কটপে ফাইল সংরক্ষণ করা যাবে না, কুকি ফাইলসমূহ মুছে ফেলতে হবে, অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রাম আনইনস্টল করতে হবে ইত্যাদি পরামর্শ দিয়ে থাকেন। কিন্তু এই প্রক্রিয়াসমূহ কিভাবে সম্পন্ন করবেন তা বুঝতে পারছেন না। এ ধরনের সমস্যার সহজ সমাধান পেলে কেমন হত? নিশ্চয় মন্দ না। আসুন তাহলে শুরু করা যাক। এবার লক্ষ্য করুন এবং ধাপে ধাপে অগ্রসর হতে থাকুন।
কিভাবে পিসির গতি বাড়ানো করা যায়
অনেকেই অভিযোগ করে থাকেন, পিসি কিছুদিন পরে অস্বাভাবিক ধীরগতি সম্পন্ন হয়ে যাচ্ছে। কোন কাজই ঠিকভাবে সম্পন্ন করা যায় না। পিসি হ্যাং হয়ে যায়, স্বয়ংক্রিয়ভাবে পিসি বন্ধ হয়ে যায় এবং সেই সঙ্গে ধীরগতি তো রয়েছে। এতে করে ব্যবহারকারীর মেজাজ বিগড়ে যায়। তবে হার্ডওয়্যারের সমস্যা যেমন RAM, পাওয়ার ইউনিট, মাদারবোর্ড ইত্যাদিতে কোনো সমস্যা না হলে ব্যবহারকারীর সচেতনতা ও কৌশল প্রয়োগের মাধ্যমে এ ধরনের সমস্যার সমাধান করা যায় সহজেই। সেক্ষেত্রে আমরা নিম্নলিখিত পদ্ধতিসমূহ অনুসরন করতে পারেনঃ
স্টার্টআপ প্রোগ্রামে শুরুতেই সময় ক্ষেপণ
কম্পিউটার ওপেন করে দ্রুত জরুরী কাজ সারবেন। এমন সময় দেখলেন কম্পিউটার স্টার্ট হওয়ার পর অনেক সময় নিচ্ছে। সাধারণত কম্পিউটার চালু করার সঙ্গে যেসব প্রোগ্রাম স্বয়ংক্রিয়ভাবে চলে আসে তাতে করে শুরুতেই কিছু সময় লাগে বটে। যদি অনেক প্রোগ্রাম স্টার্টআপের সময় আসে সেক্ষেত্রে মনে হওয়া স্বাভাবিক কম্পিউটারটি যথেষ্ট ধীরগতি সম্পন্ন। এজন্যে একান্ত প্রয়োজনীয় ছাড়া অন্য কোন প্রোগ্রাম স্টার্টআপের সময় চলতে না দেওয়া বুদ্ধিমানের কাজ। এক্ষেত্রে অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রাম ডিজেবল বা অকার্যকর করে রাখা ভাল। এজন্যে কি করবেন? নিম্নলিখিত পদ্ধতি অনুসরন করুন।
০১. স্টার্ট মেনু হতে Run এ ক্লিক করে msconfig লিখে এন্টার চাপুন।
msconfig স্ক্রীণ
০২. একটি উইন্ডো চলে আসে। এখানে Startup ট্যাব নির্বাচন করুন।
০৩. যেসব প্রোগ্রাম শুরুতেই আসার প্রয়োজন নেই সেগুলো টিক চিহ্ন উঠিয়ে দিন এবং OK চাপুন।
০৪. এবার কম্পিউটারটি রিস্টার্ট দিন। কম্পিউটার রিস্টার্ট হবার পর System Configuration Utility একটি উইন্ডো চলে আসে।
এই অপশন নির্বাচন করে OK বাটনে ক্লিক করুন। ফলে আর অতিরিক্ত সময় ক্ষেপণ হবে না।
নতুন নতুন সফট‌ওয়্যার ইনস্টলে সচেতনতা অবলম্বন
কিছু ব্যবহারকারী রয়েছে যারা নতুন নতুন সফট্‌ওয়্যারের সন্ধান পেলে উল্লসিত হয়ে কিছু না বুঝে ওঠার আগেই ইনস্টল করা শুরু করেন। এতে অনেক সময় হিতে বিপরীত ঘটে যেতে পারে। বেশির ভাগ ফ্রি সফট্‌ওয়্যারে স্পাইওয়্যার, ভাইরাস লুকায়িত থাকে। ইনস্টল করার সঙ্গে সঙ্গে এইসব অনাকাঙ্খিত প্রোগ্রাম কম্পিউটারের অভ্যন্তরে কাজ শুরু করে দেয়। তাছাড়া যত বেশি সফট্‌ওয়্যার ইনস্টল করবেন ততই কম্পিউটার ধীরগতি সম্পন্ন হবে হার্ডডিস্কের সিস্টেম ড্রাইভে বেশি লোড হতে থাকার কারণে এবং রেজিস্ট্রিতে বাড়তি চাপ আসার ফলে। এক্ষেত্রে সমাধান সম্ভব কেবলমাত্র অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রাম আনইনস্টল করার মাধ্যমে। কন্ট্রোল প্যানেল থেকে এ কার্যক্রম শুরু করতে হয়।
ভাইরাস থেকে সাবধান
যে কোনো অনাকাঙ্খিত প্রোগ্রাম বা ভাইরাস থেকে আপনার কম্পিউটারকে সুরক্ষিত রাখলে হলে একটি ভাল এন্টিভাইরাস প্রোগ্রাম ব্যবহার করা উচিত। এক্ষেত্রে লাইসেন্স করা এন্টিভাইরাস প্রোগ্রাম ব্যবহার করাই শ্রেয়। তবে এটা সম্ভব না হলে একটি ভাল এন্টিভাইরাস প্রোগ্রামে ফ্রি সংস্করণ ব্যবহার করা যেতে পারে।
টেম্পরারি ফাইল, কুকি এবং রেজিস্ট্রি পরিষ্কার রাখা
কম্পিউটারে কাজ করতে থাকলে এবং সেই সঙ্গে সফট্‌ওয়্যার ইনস্টল ও আনইনস্টল করার সময় নিজে নিজেই টেম্পরারি ফাইল তৈরি হতে থাকে। এর ফলে কম্পিউটারটি ধীরগতি সম্পন্ন হয়। এই টেম্পরারি ফাইল মুছে ফেলতে কি করতে হবে। এজন্যে যা করতে হবে তা নিম্নরূপঃ
০১. স্টার্ট মেনু হতে Run এ ক্লিক করে %temp% লিখে এন্টার চাপুন।
০২. এবার সকল ফাইল নির্বাচন করে মুছে ফেলুন।
ব্রাউজ করার সময় কম্পিউটারে কুকি ফাইল জমা হতে থাকে। এর অধিকাংশ ফাইল অপ্রয়োজনীয়। এই ফাইলগুলো কম্পিউটারকে ধীরগতি সম্পন্ন করে। ফায়ারফক্স এ এই কুকি সমূহ মুছে ফেলতে এই ব্রাউজার প্রোগ্রাম ওপেন অবস্থায় Tools এ ক্লিক করুন।
এরপর Option এ ক্লিক করুন এবং তারপরে Privacy ট্যাব নির্বাচন করুন।
এবার Clear Private Data Now অপশন নির্বাচন করুন। এবার OK ক্লিক করুন।  অবশ্য এক্ষেত্রে ফায়ারফক্স ব্রাউজার প্রোগ্রাম ব্যবহার করা যুক্তিসঙ্গত।
অন্যদিকে ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারে এই কুকি সমূহ মুছে ফেলতে এই ব্রাউজার প্রোগ্রাম ওপেন অবস্থায় Tools এ ক্লিক করুন।
এরপর Internet Options ক্লিক করুন এবং General ট্যাবের অধীন Delete Cookies… এ ক্লিক করুন।
এরপর OK ক্লিক করুন এবং আবার OK ক্লিক করুন।
উইন্ডোজে কপিরাইট ও হালনাগাদ করার সমস্যা
সাধারনত উইন্ডোজ এক্সপি অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহারকারীদের ক্ষেত্রে একটি সমস্যা প্রায়ই দেখা দেয়। আর তা হচ্ছে উইন্ডোজের কপিরাইট ও হালনাগাদ করার সমস্যা। কারণ, আমাদের দেশে বেশিরভাগ ব্যবহারকারী উইন্ডোজের লাইসেন্সবিহীন কপি ব্যবহার করে থাকেন। যারা ইন্টারনেট ব্যবহার করে থাকেন, অধিকাংশ ব্যবহারকারী না বুঝেই ডেস্কটপের টাস্কবারে প্রদর্শিত Your computer might be risk এই অপশনে ক্লিক করেন এবং পরবর্তী ধাপসমূহে অগ্রসর হতে থাকেন। ফলে শেষ পর্যন্ত উইন্ডোজ জেনুইন বা কপিরাইট সমস্যা দেখা দেয়। আমরা এই সমস্যার সমাধানে নিম্নলিখিত পদক্ষেপ অনুসরন করুনঃ
১) প্রথমে ডেস্কটপে My Computer নির্বাচন করা অবস্থায় রাইট ক্লিক করুন এবং তারপরে Property তে ক্লিক করুন। এখানে Automatic Updates ট্যাবে ক্লিক করুন। এর অধীনে Turn Off Automatic Updates অপশন নির্বাচন করুন।
২) এরপরে Hardware ট্যাবে ক্লিক করুন। এর অধীনে Windows Update এ ক্লিক করুন। এবার Click Never Search Windows Update for Driver অপশন নির্বাচন করুন এবং OK বাটনে ক্লিক করুন। আবার OK বাটনে ক্লিক করুন।
৩) এবার স্টার্ট বাটনের অধীন Run অপশনে ক্লিক করুন। এখানে msconfig লিখে এন্টার চাপুন।
৪) BOOT.INI ট্যাবে ক্লিক করে Check All Boot Paths নির্বাচন করার পর OK বাটনে ক্লিক করুন। আবার OK বাটনে ক্লিক করুন।
৫) এই পর্যায়ে RESTART অপশন আসে। RESTART বাটনে ক্লিক করলে কম্পিউটার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হবার পর পুনরায় চালু হতে থাকে। রিস্টার্ট হবার পর System Configuration Utility একটি উইন্ডো চলে আসে।
এই অপশন নির্বাচন করে OK বাটনে ক্লিক করুন। ফলে পূর্বে প্রদর্শিত আপনার উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের কপিরাইট ও হালনাগাদ করার সমস্যা দেখা দিবে না।
কম্পিউটারের নিরাপত্তা
কম্পিউটারের নিরাপত্তার বিষয়টি নিঃসন্দেহে গুরুত্বপূর্ণ। অনলাইনে বিভিন্ন ওয়েবসাইট ব্রাউজ এবং ই-মেইলে ফাইলসমূহ ও তথ্য-উপাত্ত আদান-প্রদানের ফলে অনেক সময় আপনার কম্পিউটার নিরাপত্তা ঝুঁকিতে পড়ে। এ সকল ব্যাপারে সতর্ক থাকা এবং সে অনুসারে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ একান্ত অপরিহার্য। এ ধরনের কিছু বিষয় নিম্নে উল্লেখ করা হলোঃ
ই-মেইলে সংযুক্ত ফাইলসমূহের ব্যাপারে সতর্ক থাকা
কখনো ই-মেইলের মাধ্যমে ভাইরাস দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। এ ধরনের ই-মেইলে সাধারণত সংযুক্ত ফাইল যেমন W32.Beagle, W32.Netsky, MyDoom ইত্যাদি থাকতে পারে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এর মাধ্যমে ম্যাক্রো ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ে মাইক্রোসফট্‌ ওয়ার্ড কিংবা মাইক্রোসফট্‌ এক্সেল প্রোগ্রামে। আবার অনেক সময় এর মাধ্যমে কম্পিউটার অতিরিক্ত নিরাপত্তা ঝুঁকিতে পড়তে পারে। এই ফাইলসমূহের ব্যাপারে সতর্কতা Aej¤^b করা উচিত। এই ই-মেইল ওপেন না করে কম্পিউটার থেকে মুছে ফেলতে হবে। তবে আর একটি সতর্কতা হচ্ছে অপরিচিত ই-মেইল না পড়ে মুছে ফেলা যুক্তিসঙ্গত। .scr, .pif, .exe, .pps, .zip, .vbs, .bat, .com, .asp, .doc, .xls ইত্যাদি এক্সটেনশনযুক্ত ফাইল ব্যাপারে সতর্ক থাকাটা ভাল।
ভুয়া নিরাপত্তা সংক্রান্ত সতর্কীকরণ ম্যাসেজ
ওয়েবসাইট ব্রাউজ করছেন, এমন সময় সতর্কীকরণ নোটিশ আসলো আপনার পিসি নিরাপত্তা ঝুঁকিতে রয়েছে। কম্পিউটারকে ঝুঁকি হতে মুক্ত রাখতে Yes ক্লিক করুন এমন নির্দেশনা পেলেন এবং নির্দেশনা অনুযায়ী ব্যবস্থা নিলেন তো বিপদে পড়লেন। কাজেই এ ধরনের নির্দেশনা কার্যকর করা থেকে বিরত থাকুন।
ফ্রি সফট্‌ওয়্যার
অনেক সময় আপনাকে কম্পিউটারকে সুরক্ষিত রাখতে ফ্রি এন্টিভাইরাস সফট্‌ওয়্যার ইনস্টল করার জন্য অপশন আসে। ভাবলেন একটি ভাল সুযোগ পেলেন। কিন্তু সফট্‌ওয়্যারটি ইনস্টল করার পর কম্পিউটারে ভাইরাস স্ক্যান করতে গিয়ে বুঝলেন ব্যাপারটা আসলে সহজ নয়। এই ফ্রি সফট্‌ওয়্যারে বলা যায়, অনেক অপশনই নেই। দেখলেন, সম্পূর্ণ সংস্করণ কিনলে কেবলমাত্র আপনার কম্পিউটার সুরক্ষিত হবে। এক্ষেত্রে এ ধরনের ফ্রি এন্টিভাইরাস সফট্‌ওয়্যার ইনস্টল থেকে বিরত থাকুন।
পর্ণোসাইটে প্রবেশ থেকে বিরত থাকা
পর্ণোসাইটের মাধ্যমে কম্পিউটার হ্যাকাররা ওৎ পেতে থাকে। যে কোনো সময় আপনার কম্পিউটারের নিরাপত্তা বিঘ্নিত করতে পারে। এ ধরনের ওয়েব সাইটে প্রবেশ করলে আপনার পিসিতে স্পাইওয়্যার কিংবা ভাইরাস আক্রান্ত হবার সম্ভবনা খুবই বেশি।
উইন্ডোজ ফায়ারওয়াল
হার্ডওয়্যারের একটি গুরুত্বপূর্ণ ফিচার ফায়ারওয়াল। এটি উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের নেটওয়ার্কে আইপি এড্রেসের মাধ্যমে আপনার কম্পিউটারে অনাকাঙ্খিত আক্রমণ হতে আত্মরক্ষা করার সক্ষমতা দেয়। একারণে আপনার পিসিতে উইন্ডোজ ফায়ারওয়ালকে এনাবল বা কার্যকর করুন। ডেস্কটপ হতে My Network Places নির্বাচন করার পর রাইট ক্লিক করে Property অপশনে ক্লিক করুন। এবার যে উইন্ডোটি প্রদর্শিত হয় তার বাম পার্শ্বে Change Windows Firewall আইকনে ক্লিক করুন। এখানে ON অপশনে ক্লিক করে ফায়ারওয়াল কার্যকর করুন।
কার্যকর এন্টিভাইরাস ব্যবহার করা
আপনার পিসিতে কার্যকর হয় এমন এন্ট্রিভাইরাস প্রোগ্রাম ব্যবহার করুন। আপনার পিসিকে ধীরগতি সম্পন্ন করে এমন লাইসেন্স করা এন্টিভাইরাস ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন। আবার ফ্রি হলেও কিছু কিছু এন্টিভাইরাস প্রোগ্রাম অনেক ভাল কাজ করে সেরকম এন্টিভাইরাস প্রোগ্রাম ব্যবহার করা বরং বুদ্ধিমানের।
উইন্ডোজ এক্সপি এবার সেফ মোডে
কখনো কখনো উইন্ডোজ এক্সপি ট্রাবলশুটিং করতে গেলে উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম সেফ মোডে নিতে হয়। সাধারণত বুট প্রক্রিয়া চলাকালে F8 চাপলে সেফ মোডে যাওয়া যায়, তবে তা অনেকক্ষেত্রে জটিল হতে পারে। এক্ষেত্রে সিস্টেম কনফিগারেশন ইউটিলিটি ব্যবহার করে আপনার ব্যবহৃত উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম সেফ মোডে নিতে পারেন। এবার সেফ মোডে নেওয়ার জন্যে নিম্নলিখিত পদ্ধতি অনুসরণ করুনঃ
১) Start বাটনে ক্লিক করুন।
২) এরপর Run অপশনে গিয়ে msconfig লিখে এন্টার চাপুন। এরপর Service ট্যাবে ক্লিক করুন এবং Automatic Updates, Security দুটি ইভেন্টে ক্লিক করার মাধ্যমে অকার্যকর করুন।
৩) এখানে BOOT.INI ট্যাবে ক্লিক করুন। এরপর বুট অপশনের অধীনে /SAFEBOOT চেকবক্স নির্বাচন করে OK বাটনে ক্লিক করুন।
৪) এই পর্যায়ে RESTART বাটনে ক্লিক করুন এবং আপনার পিসি বন্ধ হয়ে পুনরায় চালু হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন।
ফলে উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম সেফ মোডে চলে আসে। আবার নির্দিষ্ট ট্রাবলশুটিং সম্পন্ন হলে একইভাবে আপনার উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম নরমাল মোডে নিয়ে আসা যায়।
উইন্ডোজ এক্সপ্লোরারে ডিফল্ট ফোল্ডার পরিবর্তন করা
উইন্ডোজ এক্সপ্লোরার এমন একটি টুল যা ব্যবহারকারীকে কম্পিউটারের সকল ফোল্ডার ও ফাইলসমূহ এক্সেস করার সুবিধা দেয়। তাছাড়া এই টুলের মাধ্যমে যে কোন ফাইল ও ফোল্ডার কপি, স্থানান্তর, ফরমেট, ডিফ্র্যাগ করা সহ প্রয়োজনীয় ইউটিলিটি ধরনের কাজ সম্পন্ন করা যায়। উইন্ডোজ এক্সপ্লোরার ওপেন করার পর এতে ডিফল্ট ফোল্ডার থাকে My Documents| তবে এই ডিফল্ট ফোল্ডার পরিবর্তন করা যায় সহজে। উইন্ডোজ এক্সপ্লোরারে ডিফল্ট ফোল্ডার পরিবর্তন করতে নিম্নলিখিত পদক্ষেপ অনুসরণ করুনঃ
১) Start বাটনে ক্লিক করে All Programs->Accessories->Windows Explorer নির্বাচন করা অবস্থায় রাইট ক্লিক করুন এবং Properties এ ক্লিক করুন।
২) এবার একটি উইন্ডো প্রদর্শিত হয়। এতে Target বক্সে %SystemRoot%\explorer.exe লক্ষ্য করা যায়।
৩) উপরোক্ত Target বক্সে লাইনের শেষে টেক্সট /n, /e, /select, C:\ যোগ করুন। ফলে Target বক্সে %SystemRoot%\explorer.exe /n, /e, /select, C:\ প্রদর্শিত হয়।
৪) এই পর্যায়ে OK বাটনে ক্লিক করুন।
৫) এখন উইন্ডোজ এক্সপ্লোরার ওপেন করুন এবং ডিফল্ট ফোল্ডারটি লক্ষ্য করুন। এতে সকল ফোল্ডার ও ড্রাইভ সমূহ প্রদর্শিত হয়।
এভাবে উইন্ডোজ এক্সপ্লোরারে ডিফল্ট ফোল্ডার পরিবর্তন করা সম্ভব হয়।
সিস্টেম ও গোপন ফাইল/ ফোল্ডার সমূহ লুকিয়ে রাখা
কিভাবে উইন্ডোজের সিস্টেম ও গোপন ফাইল/ ফোল্ডার সমূহ লুকিয়ে রাখা যাবে? অনেক সময় সাধারণ ব্যবহারকারীগণ সিস্টেম ফাইল সম্পর্কে তেমন জ্ঞান রাখেন না। অন্য ডকুমেন্ট ও ফাইলের মতো এইসব ফাইলকে ভুলবশত মুছে ফেলতে পারেন। এছাড়া কিছু গোপন ফাইল ও ফোল্ডারসমূহ থাকতে পারে যা অন্য ব্যবহারকারী নজরে না আসাটাই শ্রেয়। এ ধরনের ফাইল ও ফোল্ডারসমূহ লুকায়িত রাখতে নিম্নের পদ্ধতি অনুসরণ করুনঃ
১) উইন্ডোজ এক্সপ্লোরার ওপেন করুন। এরপর Toos মেনু হতে Folder Options নির্বাচন করুন।
২) এবার View ট্যাবে ক্লিক করুন। এরপর Do not show hidden files and folders রেডিও বাটন নির্বাচন করুন।
৩) তারপর OK বাটনে ক্লিক করুন।
ফলে উইন্ডোজের সিস্টেম ও গোপন ফাইল/ ফোল্ডারসমূহ দেখা যায় না। অর্থাৎ এই ফাইল ও ফোল্ডারসমূহ লুকায়িত অবস্থায় বিরাজ করে।
ফায়ার ফক্স ব্যবহার করুন এবং এর গতি বাড়ান
উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহারকারীগণ সাধারণত মাইক্রোসফটের ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ব্যবহার করে থাকেন। আর এতে যে কোন ওয়েবসাইট ব্রাউজ করতে গেলে একটি সমস্যার মধ্যে পড়েন। সেটি হচ্ছে ব্রাউজার প্রোগ্রাম ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার হ্যাং হয়ে যায়। আর তা হয়ে থাকে সহজেই ভাইরাস আক্রান্ত হবার ফলে। তবে এ ধরনের সমস্যাকে এড়িয়ে যেতে পারেন ফায়ার ফক্স ব্রাউজার প্রোগ্রাম ব্যবহারের মাধ্যমে। এছাড়া ফায়ার ফক্স ব্রাউজার প্রোগ্রামের গতি বাড়িয়ে আরো স্বাচ্ছন্দে প্রয়োজনীয় তথ্য ব্রাউজ করতে পারেন। বিনামূল্যে ফায়ার ফক্স ব্রাউজার প্রোগ্রাম ডাউনলোড করা যায় এবং ডাউনলোড সম্পন্ন হলে তা ইনস্টল করুন। এরপরে ডিফল্ট ব্রাউজার হিসেবে ব্যবহার করুন। ফায়ার ফক্স ডিফল্ট সেটিংস থাকা অবস্থায় ওপেন করলে অতিরিক্ত কাজ করার দরুন সময় বেশি লাগে। সেজন্যে কিছু সেটিংস পরিবর্তন করা ভাল। এবার আসুন ফায়ার ফক্সের গতি কিভাবে বাড়ানো যায় তা লক্ষ্য করি -
১) প্রথমে ফায়ার ফক্স ওপেন বা খোলার পর এড্রেসবারে লিখুনঃ about:config| এখানে প্রয়োজনীয় সেটিংস সমূহ প্রদর্শিত হয়।
২) এবার ফিল্টার বক্সে লিখুন network.http.pipelining| এটি লিখার সঙ্গে সঙ্গে তা নিম্নে প্রদর্শিত হয়। এর ডানপার্শ্বে ক্লিক করে এর ভেল্যু False থেকে True নির্বাচন করুন।৩) একইভাবে network.http.proxy.pipelining এর ভেল্যু False থেকে True নির্বাচন করুন।
৪) এরপর ফিল্টারবক্সে network.http.pipelining.maxrequests লিখুন। এর ভেল্যু 8 নির্বাচন করুন।
৫) একটি প্রিফারেন্স নাও থাকতে পারে। সেটি হচ্ছে nglayout.initialpaint.delay| সেক্ষেত্রে এই উইন্ডোতে থাকা অবস্থায় রাইট ক্লিক করুন। এখানে New>Integer হতে নতুন প্রিফারেন্সের নাম লিখুন। এবার এতে ভেল্যু 0 দিন।এই পর্যায়ে ফায়ার ফক্স বন্ধ করে আবার চালু করুন। ফলে আগের চেয়ে বেশি গতিতে ফায়ার ফক্সে ওয়েবসাইট ব্রাউজ করা যাবে।
উপরোক্ত টিপস্‌ এন্ড ট্রিকস্‌ এর সহায়তায় আপনার কম্পিউটারকে নিঃসন্দেহে অনেকটা গতিশীল ও কার্যক্ষম করে তুলতে পেরেছেন। এ সংক্রান্ত বিভিন্ন ধরনের আরো ট্রাবলশুটিং এর মাধ্যমে কম্পিউটারকে আরো কার্যকর করতে পারবেন। সেক্ষেত্রে আপনাকে সচেতন হতে হবে। কার্যকরভাবে কম্পিউটারের ট্রাবলশুটিং করতে পারলে পিসির পারফর্মান্স ব্যাপারে আপনি নিজেই নিশ্চিত থাকতে পারবেন। এ সংক্রান্ত আরো টিপস্‌ এন্ড ট্রিকস্‌ নিয়মিতভাবে উপস্থাপন করা হবে।

কিভাবে ব্যাবহার করবেন উইন্ডোজ রেজিষ্ট্রি…

 
কিছু কিছু টিপস বুঝতে হলে উইন্ডোজ রেজিষ্ট্রির ব্যাবহার জানতে হয়। তাই রেজি: ব্যাবহারের কিছু সাধারন নিয়ম কানুন নিয়ে খুব অল্প কথায় এই পোষ্ট। রেজি: ওপেন করা 1. স্টার্ট মেনুতে অবস্থিত Run গিয়ে লিখুন regedit 2. ওকে করলেই ওপেন হয়ে যাবে রেজি: এডিটর। 3. তারপর বিভিন্ন সেকশানগুলো এক্সপান্ড করলেই পেয়ে যাবেন কি ভ্যলুগুলো রেজি: এডিট : 1. নতুন ভ্যালু যুক্ত করতে হলে মাউসের রাইট বাটন ক্লিক করতে হবে.. তারপর নিউ তে গিয়ে string, binary, DWORD ইত্যাদি সিলেক্ট করুন। 2. নতুন কি যোগ করতে Key তে ক্লিক করতে হবে
রেজি: এক্সপোর্ট করা:
রেজি:তে কোন পরিবর্তন করার আগে এক্সপোর্ট করে নেয়া ভাল। তাতে সিষ্টেমের কোন ক্ষতি হয়ে গেলে আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে পারবেন।
1.
ফাইল মেনুতে গিয়ে এক্সপোর্ট কমান্ড ব্যাবহার করুন।
2.
লোকেশন ঠিক করে সেভ করুন
রেজি: ইমপোর্ট করা:
কোন কারনে রেজি: তে কোন সমস্যা হয়ে গেলে ভাল অবস্থায় এক্সপোর্ট করা রেজি: ফাইলটি ইমপোর্ট করে নিলেই সিষ্টেম আগের অবস্থায় ফিরে আসে।
1.
ফাইল মেনুতে গিয়ে ইমপোর্ট কমান্ড দিন
2.
পূর্বে সেভ করা রেজি: ফাইলটি খুজে বের করুন। তারপর ওপেন করুন।
(
রেজি: ফাইলটি সরাসরি খুঁজে বের করে ডাবল ক্লিক করলেও ইমপোর্ট হয়ে যায়।)

Thursday, August 6, 2015

Make Mouse Right Handed in Windows Seven

 
Yesterday I got a great problem with my mouse. It's left button does not work properly. But it was not a time to go to shop as it was midnight.  And it was important to use the mouse. Then, I was looking for the alternative way that how to use the mouse without changing it. I thought if I make the right button as like as left it would be better. And I will use keyboard for the right click. Well, let me show the way how T did that.

Mouse Switch
Mouse Switch
First go to Control Panel, then choose Mouse. Now a new dialog box will come to you. Choose Check to Box says "Switch primary and secondary buttons".  Now the right button of the mouse will behave as left key. Choose apply and then OK. This is the way how do you change your mouse into right handed. So friends enjoy it.

If you like it, please share it with your friends!

Reset Bios Password

 
I am using Bios Password  in My computer. But first time I forgot my bios password. I was searching here and there about how to recover or reset bios password? My bios was totally locked for more than one month. I use bios password only to protect modification. But now, I know how to reset bios password. I am using Intel Desktop Brand DG31PR main board on my computer.

Jumper Block of Intel DG31
Jumper Block of Intel DG31
To recover or reset your main board password, you need to find out the Jumper Block of you main board first.  Unplug he Jumper from your main board and then restart computer. It will reset your bios. Now you can easily access your bios. If you like to use new password,  reset the new password. You do not need to unplug the battery. Though first time I did so and found no result. If you need the user manual of Intel Motherboard try to find out it on your main board CD
Join Our Newsletter